Thursday, 16 February 2017

শেয়ার


(১) পরপর তিন মাস মাসিক চাঁদা প্রদান না হলে।
(২) কার্যকমিটি কে অবহিত না করে শেয়ার কোন বর্তমান সদস্য বাহিরের কোন ব্যক্তির নিকট বিক্রি/ হস্তান্তর করলে ।
(৩) সমিতির ট্রেড মার্ক বা ব্যানারকে কাজে লাগিয়ে ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য হাসিল করলে।
  (৪) সমিতির আচরণ বিধি লঙ্গন। পেশি শক্তি ব্যবহার করে নিজ স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করলে।
(৫) র্কায্যনির্বাহী পরিষদ যাহা সমিতির স্বার্থের প্রতিকুল মনে করেন এমন র্কায করিলে।
(৬)কোন অসাধুতা দেখাইলে অথবা সমিতি কোন চুক্তি লংঘন করিলে।

খ। সাময়িকভাবে পদচ্যুত (সাসপেণ্ডেড) সদস্য পদচ্যুত থাকার সময় সদস্যপদের কোন অধিকার বা সুবিধা ভোগ করিতে পারিবে না।
গ। জরিমানা পদচ্যুতি বা সপসারনের আদেশ দেওয়ার দিন হইতে একমাসের (৩০ দিন) মধ্যে সদস্য উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে অন-লাইনে সাধারন সভার নিকট পূর্নবিবেচনা বা পূর্নবিচারের জন্য  আবেদন করিতে পারবে।
ঘ। পূর্নবিবেচনা বা পূর্নবিচারের জন্য  আবেদন বা আপীল পাওয়ার ৩মাসের(নব্বই দিন) মধ্যে উহা মীমাংসার জন্যে কার্যনিবাহী পরিষদ একটি বিশেষ সভার ফেসবুক মেসেঞ্জারে আহবান  করবে,
যদি উক্ত সময়ের মধ্য কোন সাধারন সভা  অনুষ্ঠিত না হয় তাহা হইলে সাধারন সভা  অব্যবহতি পূর্বে উপরোক্ত আপীল মীমাংসার জন্য একটি বিশেষ সভার ব্যবস্থা করিতে হইবে।

১৩. সদস্যপদের অবসান।

নিম্নে লিখিত কারনে যে কোন সদস্যপদের অবসান হইবে।
ক। তাহার যাবতীয় শেয়ার হস্থান্তর করিলে।
খ।সদস্য যোগ্যতা হারাইলে।
গ।সদস্যপদে ইস্তাফা দিলে।
ঘ। সদস্য হইতে অবসারিত হইলে।
ঙ।লোকান্তরিত হইলে।
চ।কোন অধিকার বিশিষ্ট আদালত তাহাকে দেউলিয়া বা অপ্রকৃতিস্থ ঘোষনা করিলে,( এ ক্ষেত্রে চিকিৎদার পর সুস্থ্য হলে পূর্নবিবেচনা থাকবে)
ছ। কোন নৈতিক ক্ষুলনজ্জনিত আদালত কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইলে।

১৪. পদত্যাগকারী, অবসারিত বা বিতাড়িত সদস্যের টাকা প্রত্যায়।

আইনে বিধানানুযায়ী ও নিয়মাবলী অনুসারে কোন সদস্য পদত্যাগ করিলে অথবা অবসারিত বা বিতাড়িত হইলে কার্যনিবাহী পরিষদ কতৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুদসহ অথবা সুদ ব্যতিরেকে  তাহার বা তাহার পূর্ববর্তী সদস্যের শেয়ার ক্রয়-এর প্রদত্ত টাকা ফেরৎ পাইবেন।

দায়িত্ব

১৫ সমিতির দেনার জন্য সদস্যের দায়িত্ব তাহার কৃত শেয়ারের মুল্য পর্যন্ত সীমিত থাকিবে,
১৬. আইন, নিয়মাবলী ও উপবিধি মানিয়া  করিয়া কার্যনির্বাহী পরিষদ নিম্নোক্তউপায়ে সমিতিএ জন্য টাকা সংগ্রহ করিবে,

ক।সদস্যদের নিকট মাসিক বা বাৎসরিক আমানত গ্রহন,
খ। ঋন দাতা ব্যাংক বা অন্যত্র হইতে কর্জ করিয়া,
গ। জমি বা সম্পদ ক্রয় -বিক্রয় করিয়া,

১৭.  শেয়ার বা অংশগত মুলধন,

ক। প্রাথমিক মাসিক মুলধন-৫৬০০০/=(ষাট হাজার)টাকা
খ।অংশগত মোট শেয়ার সংখ্যা - ২৮/=(আঠাইশ)  । ৩০(ত্রিশ) শেয়ারে সিমাবদ্ধ থাকিবে,
গ। প্রতি শেয়ার সঞ্জয় মুল্য -২০০০/=(দুই হাজার ) টাকা।
ঘ।সদস্য ব্যতিত অন্য কেউ শেয়ার ক্রয় করিতে পারিবে না,
ঙ। কোন সদস্য দুটি শেয়ারের বেশী ক্রয় করিতে পারবে না,

চ। প্রথম শেয়ার খরিদ কালে প্রত্যেক শেয়ারের জন্য মাসিক আমানত এবং ভর্তি ফিসহ শেয়ার বাবদ ২৩০০/=টাকা প্রদান করিতে হইবে,
। সমিতির প্রয়োজনে ভবিষৎতে শেয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করা যাবে,তবে সে ক্ষেত্রে সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের মতামত আবশ্যক।

১৯. শেয়ার সার্টিফিকেট বা অংশ নির্দশনী।

ক। প্রত্যেক সদস্য তাহার এক বা একাদিক শেয়ারের জন্য সমিতির সীল মোহরাংকিত একখানি শেয়ার সার্টিফিকেট পাইবে। এবং সার্টিফিকেটে তাহার শেয়ার সংখ্যা লিখিত থাকিবে,
এইরুপ সার্টিফিকেটে সভাপতি বা সহ-সভাপতি, সাধারন সম্পাদক বা যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক এবং তিন জন কোষ্যদক্ষের সীলসহ স্বাক্ষর  থাকিবে,

খ। কোন শেয়ার সার্টিফিকেট বিকৃত বা নষ্ট অথবা  হারিয়ে গেলে, কার্য্যনির্বাহী পরিষদ কতৃক নির্দিষ্ট ফি প্রদানের পর কার্য্যনির্বাহী পরিষদ কতৃক আরোপিত কোন শর্ত থাকিলে তদানুসারে নতুন সার্টিফিকেট দেওয়া হইবে।

২০ শেয়ার হস্থান্তর করন।

শুধুমাত্র সমিতির নিকট  শেয়ার হস্থান্তর করা চলিবে। কার্য্যনির্বাহী পরিষদ হস্থান্তরিত শেয়ার সমিতির সদস্য অথবা সদস্য হইবার যোগ্যতা সম্প্রন্ন ব্যক্তিকে বিধি অনুসারে পুনঃহস্থান্তর করিতে পারিবে,

২১.  তহবিল কোন কোন কাজে ব্যয় হবে।
ক। সমিতির তহবিল নিম্মোক্ত উদ্দেশ্যে খাটানো যাবে।

(১) কার্য্যনির্বাহী পরিষদের অনুমোতিক্রমে সমিতির সদস্যদের বিনাসুদে সহয়াতা ঋন।

(২) সদস্যদিগের হিতার্থে তহবিলে টাকা খাটানো।

(৩) জমি ক্রয় ও বাড়ি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনী মালামাল ক্রয় এবং সমিতির ভালভাবে চালাইবার জন্য অফিস ও অন্যান্য উদ্দেশ্যে বাড়ি তৈরী করা।

(৪) কর্মচারীদের বেতন, বিশেষ প্রয়োজনের খরচ, সুদ, হিসাব পরিক্ষা ফি, ও অন্যান্য স্বাভাবিক কার্য্য পরিচালনার ব্যয়,

(৫) সমিতি উদ্দেশ্য সমূহ কার্য্যপরিষদ  করিবার সহায়ক অথবা প্রাসংগিক যে কোন উদ্দেশ্যে টাকা খাটানো।

খ। কার্য্য পরিষদ কমিটির  অনুমোতি ব্যতিরেকে কর্জ দ্বারা সংগৃহিত তহবিলের কোন অংশ হিসাব পরিক্ষার ফি ছাড়া উপরোক্ত (৩) হইতে (৫) পর্যন্ত কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা  যাইবেনা।

২২. তহবিল সংরক্ষন
ক) আদায়কৃত চাঁদা বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোতিত যে কোন ব্যাংকে সমিতির তিনজন কোষাদক্ষের নামে সমিতির ব্যাংক একাউন্ট খোলা হবে,
খ) সমিতির কোষাদক্ষদের যৌথ স্বাক্ষরে ব্যাংক একাউন্ট  পরিচালিত হবে।
(গ) প্রত্যেক সদস্য প্রতি মাসে চাঁদা প্রদান করে কোষাদক্ষের নিকট থেকে টাকার রশিদ নিজ দ্বায়িত্বে বুঝে নেবে অথবা সমিতির ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি জমা দিতে পারবে । সে ক্ষেত্রে ডিপোজিট স্লিপ সমিতির কোষাদক্ষের নিকট না পেশ করা পযন্ত সদস্যর চাঁদা পরিশোধ বলে গণ্য হবে না।
ঘ) কোষাদক্ষদের যৌথ একাউন্টের হিসাব  সম্পুন্য  সমিতির ফ্রান্ট বলে বিবেচিত হবে।
ঙ) সমিতির জমি বা সম্পদ সভাপতি, সাধারন সম্পাদক এবং তিন জন কোষাদক্ষের নামে ক্রয় করা হবে,
চ) সভাপতি, সাধারন সম্পাদক এবং তিন জন কোষাদক্ষের নামে ক্রয়কৃত সম্পত্তি, জমি বা ফ্ল্যাট অথবা অন্যান্য মালামল সমিতির বলে বিবেচিত হবে,
ছ। ক্রয়কৃত জমি বা ফ্ল্যাট বা অন্যান্য মালামল পরবর্তীতে স্যদের নিকট শেয়ার অনুসারে হস্থান্তর করে দিতে হইবে, 
চ) সভাপতি, সাধারন সম্পাদক, এবং তিন(৩) জন কোষাদক্ষের যৌথ স্বাক্ষরে বিক্রয় করিতে পারিবে, তবে সে ক্ষেত্রে কার্য্যনির্বাহী পরিষদ সাধারন সভায় বা বিশেষ সভার আহবান করিতে হইবে,
উক্ত সভায় সংখ্যা ঘনিষ্ট সদস্যের অনুমোতিত আবেদন পত্রে স্বাক্ষরিত একটি আবেদন পত্র জমা প্রদান করতে হবে।
২৩. সমিতির কাঠামো
সমিতির কার্যাবলী সঠিক ও সন্তোষজনকভাবে পরিচালনার জন্য উপদেষ্টা কমিটি, কার্য্যনির্বাহী কমিটি ও সাধারণ পরিষদ থাকিবে।

২৪. সাধারণ পরিষদ
সমিতির সকল সদস্য সমন্বয়ে সাধারণ পরিষদ গঠিত হইবে।

সাধারণ পরিষদের কার্যাবলী হইবে নিম্নরূপ

(ক) সমিতির গঠনতন্ত্র সংশোধন ও অনুমোদন ;
(খ) নির্বাহী কমিটি নির্বাচন ;
(গ) সমিতির বার্ষিক বাজেট ও নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী অনুমোদন ;
(ঘ) বার্ষিক প্রতিবেদন অনুমোদন ; এবং
(ঙ) অন্যান্য বিষয় যাহা নির্বাহী কমিটি সাধারণ পরিষদের বিবেচনার জন্য পেশ করিতে পারে।

২৫. উপদেষ্টা পরিষদ
সমিতির বিভিন্ন বিষয়ে সহায়তা ও পরামর্শ প্রদান। ইহা ছাড়া কোন জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে নির্বাহী কমিটির সভায় বিশেষ আমন্ত্রণক্রমে যোগদান করিতে পারিবেন।

২৬.কার্য্যনির্বাহী কমিটিঃ-

(ক) সমিতির ১০ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনিবাহী কমিটি থাকবে।
(খ) কার্যকরি কমিটি সদস্যদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হবে।
(গ) কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
(ঘ) প্রতি দুই বছর পর পর কার্যকারি কমিটি, সমিতির বার্ষিক সভায় নির্বাচন করা হবে।
(ঙ) কমিটি গঠনের সময় ফাউন্ডার সদস্যদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
(চ) কার্যকারী পরিষদ  সদস্য শিক্ষাগত  যোগ্যতা সম্পন্য হতে হবে।
(ছ) কার্যকারী পরিষদ  প্রত্যেক সদস্যকে উদ্যমী, উদ্যোগী,  ধৈর্যশীল, শান্তিপ্রিয় এবং সৎ চরিত্রের অধিকারী হতে হবে।
(জ) পারিবারিক ভাবে রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত এমন কেউ কমিটি প্রধান বা কার্য্যকারী সদস্য  হতে পারবে না।

(ঝ)দায়িত্ব এবং কর্তব্য পালনে বেহাত হলে, কার্য্যকারী কমিটি পরিষদ এবং উপদেষ্টা পরিষদ আলোচনার মাধ্যমে, যে সিদ্ধান্ত নেয় তা মাথা পেতে নিতে হবে,

(ঞ)সকল সদস্য কে সমান আগ্রহ অধিকার দিতে হবে, দলাদলি উর্দি থেকে কাজ করতে হবে,
সমিতির সকল সদস্য দের প্রতি সহনীয় সহানুভূতিশীল হতে হবে,

২৭. লাভ/লোকসান বন্টন,

সমিতির লাভ/লোকসান শেয়ারের মূল্যের ভিত্তিতে বন্টিত হবে। তবে লভ্যাংশ বন্টন বা সংরক্ষন কার্যকারি কমিটির সিদ্ধান্তর উপর নিভশীল ।

২৮.  কর্ম ও কর্মসূচি

সমিতির উদ্দেশ্য বাস্থবায়নের জন্য কার্য্যনির্বাহী পরিষদ প্রতি বছর একটি কর্মসূচি প্রস্তুত করিবেন। এবং সঠিকভাবে চালানোর জন্য কার্যবিধি রচনা করিবেন, পরিষদ আবশ্যক বোধ করিলে সময়ে সময়ে উক্ত কর্মসূচি কার্যবিধির রদবদল করিতে পারিবেন।

২৯. সাধারন সভা
সমিতির সর্বময় ক্ষমতা সাধারন সভার উপর ন্যস্ত থাকিবে। এই সাধারন সভা সমিতির সকল কার্যের উপর বিশেষতঃ কার্য্যনির্বাহী পরিষদের কার্যবলীর উপর নজর রাখিবেন এবং সমিতির স্বার্থ বজায় রাখিবার জন্য আবশ্যকীয় সকল কার্য করিতে পারিবেন।

৩০. অক্টবর - সেপ্টম্বর  সমিতির কার্যকর বছর বলে গন্য হইবে।

৩১  ক। আইনের বিধানমতে প্রতি কার্যকরী বছর অন্ততঃ একটি সাধারন সভা করিতে হইবে।
খ। সমিতি রেজিষ্ট্রার হওয়ার পনের মাসের মধ্যে প্রথম বার্ষিক সাধারন সভা করিতে হইবে।
গ। বার্ষিক সাধারন সভা নিম্নেলিখিত কার্য করিবে :-
১) কার্য্যনির্বাহী পরিষদের সভা কার্যবলী বিবেচনা করা।
২) বিগত বৎসরের জমা খরচ, কর্জ,পাওনা, লাভ -লোকসানের হিসাব ও হিসাব পরিক্ষকের প্রতিবেদন আলোচনা করা,
৩) অর্থ সরবাহকারী ব্যাংক, সদস্য ও অন্যের নিকট হইতে চলতি বৎসরের সর্বোচ্চ দেনার পরিমান নির্ধারন।
৪) লাভ বন্টন।
৫) আয় ব্যয়ের অনুমানিক হিসাব মঞ্জুর।
৬) কার্য্যনির্বাহী পরিষদের সুপারিশ, লাভ্যাংশ ইদ্যাতি বিবেচনা,
৭) যেহুতু এই সমিতি প্রবাসীদের নিয়ে সংগঠিত এই সমিতি তাই সকল সাধারন সভা অন-লাইন ভিত্তিক ফেসবুক মেসেঞ্জারে অনুষ্টিত হবে।

৩২. সাধারন সভার
ক) কার্যকরি কমিটি প্রতি ০৩ মাস অন্তর অন্তর বৎসরে অন্তত ০৪টি ত্রৈমাসিক সভা এবং প্রাপ্ত হিসাব বছরে একটি বার্ষিক সাধারন সভা অনলাইনে আহব্বান করবে।
(খ) ত্রৈমাসিক সভার ৭দিন এবং বাষিক সাধারন সভার ১৪ দিন পূর্বে অনলাইন নোটিশের মাধ্যমে সভার সময় স্থান ও আলোচ্যসূচি জানিয়ে দেওয়া হবে।
(গ) ত্রৈমাসিক সভায় কার্যকরি কমিটির অর্ধেক সদস্য উপস্থিত হলে কোরাম পূর্ণ হবে বলে বিবেচিত হবে।
(ঘ) সকল ধরনের সভায় সমিতির সভাপতি পদাধিকার বলে সভাপতিত্ব করবেন।
(ঙ) কার্যকরি কমিটি একদিনের  অনলাইন নোটিশে জরুরী সভা আহব্বান করতে পারবে।
(চ) সভায় সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে ।
(ছ) শুধুমাত্র পূর্ণ পরিশোধিত সদস্যই সভায় মতামত প্রদান করতে পারবে।

৩৩.সমিতির বিধানবলি সংশোধন/পরিবর্তন বা পরিশোধন করা যাবে, তবে সে ক্ষেত্রে ই.জি.এম E.G.M এর জন্য যথাউপযুক্ত নোটিশ প্রদান করে উপস্থিত সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশের মতামত প্রয়োজন হবে।

No comments:

Post a Comment